crossorigin="anonymous">     crossorigin="anonymous"> B.A 4th Semester Political Science Major Long Question Answer Suggestion | Kalyani University 2025

B.A 4th Semester Political Science Major Long Question Answer Suggestion | Kalyani University 2025

Kalyani University Suggestion

UNDERSTANDING INTERNATIONAL RELATIONS

Kalyani University B.A 4th Semester Political Science NEP Major Long Question Answers Suggestion 2025

4TH SEMESTER NEP SUGGESTION

Course Code: PLS-M-T-4

My Phone Number- 6295668424

• এই সাজেশনের প্রশ্ন সংখ্যা 28 টি।
• নিরক্ষরেখে বলতে পারি এই সাজেশনেরর বাইরে কোন প্রশ্ন উত্তর আসবে না।
• ১০০% তোমরা কমন পাবে।
• এই সাজেশনের প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর সিলেবাস অনুযায়ী এবং ইউনিট অনুযায়ী সাজানো রয়েছে ।
• তোমরা চাইলে খুব সহজে BUY করতে পারো।
• THANK YOU.

এখানে অল্প কিছু প্রশ্নোত্তর আপলোড করা হয়েছে যদি তোমার মনে হয় সাজেশনটি BUY করতে পারো ।

----UNIT-1----

*****1) প্রশ্ন. আন্তর্জাতিক সম্পর্কের প্রকৃতি ও পরিধি বিশ্লেষণ কর অথবা একটি স্বতন্ত্র পাঠ্য বিষয় হিসেবে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের প্রকৃতি আলোচনা কর । অথবা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বলতে কী বোঝো এর বিষয়বস্তু আলোচনা কর । ৫/১০

ভূমিকা:

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক (International Relations) আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এটি মূলত রাষ্ট্রগুলির পারস্পরিক সম্পর্ক, কূটনীতি, বৈশ্বিক রাজনীতি এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলির কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা করে। বিশ্বায়নের ফলে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের গুরুত্ব বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে। রাষ্ট্র, আন্তর্জাতিক সংস্থা, বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন অ-রাষ্ট্রীয় সংগঠনের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্কের মাধ্যমেই আধুনিক বিশ্ব পরিচালিত হচ্ছে। এই প্রবন্ধে, আন্তর্জাতিক সম্পর্কের প্রকৃতি ও পরিধি বিশ্লেষণ করা হবে।

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের প্রকৃতি:

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের প্রকৃতি বহুমাত্রিক এবং জটিল। এটি কেবল রাষ্ট্রগুলির মধ্যে সম্পর্ক নয়, বরং সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়ে বিস্তৃত। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের প্রকৃতি বিশ্লেষণ করতে গেলে নিম্নলিখিত দিকগুলো বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য:

১. আন্তর্জাতিক সম্পর্ক একটি স্বতন্ত্র একাডেমিক বিষয়: আন্তর্জাতিক সম্পর্ক একটি স্বতন্ত্র একাডেমিক বিষয় হিসেবে স্বীকৃত হয়েছে। এটি রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ইতিহাস, অর্থনীতি, আইন এবং দর্শনের সাথে সম্পর্কিত। ১৯১৯ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর আন্তর্জাতিক সম্পর্ক একটি স্বতন্ত্র পাঠ্যবিষয় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।

২. রাষ্ট্রকেন্দ্রিকতা (State-Centric Approach): আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো রাষ্ট্রকেন্দ্রিকতা। সার্বভৌম রাষ্ট্রগুলি আন্তর্জাতিক রাজনীতির প্রধান চরিত্র হিসেবে কাজ করে। রাষ্ট্রগুলির মধ্যে কূটনীতি, যুদ্ধ, শান্তি, বাণিজ্য ও সহযোগিতার সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

৩. ক্ষমতা ও স্বার্থের দ্বন্দ্ব: আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অন্যতম মৌলিক বৈশিষ্ট্য হলো ক্ষমতা অর্জন ও রক্ষার প্রতিযোগিতা। রাষ্ট্রগুলি তাদের জাতীয় স্বার্থ সংরক্ষণ এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন কৌশল গ্রহণ করে। ক্ষমতার ভারসাম্য বজায় রাখা, সামরিক শক্তির প্রসার, এবং কূটনৈতিক নীতি অনুসরণ করা এর অন্তর্ভুক্ত।

৪. আন্তর্জাতিক আইন ও সংস্থার ভূমিকা: আন্তর্জাতিক সম্পর্ক শুধুমাত্র রাষ্ট্রগুলোর প্রতিযোগিতা নয়, বরং সহযোগিতার ক্ষেত্রও। জাতিসংঘ (UN), বিশ্ব ব্যাংক, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (IMF), ইউরোপীয় ইউনিয়ন (EU) ইত্যাদি সংস্থা আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এরা শান্তি, অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং মানবাধিকার সংরক্ষণের জন্য কাজ করে।

৫. বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ ও সহযোগিতা: আন্তর্জাতিক সম্পর্কের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো বৈশ্বিক সমস্যার সম্মুখীন হওয়া এবং সমাধানের জন্য সহযোগিতা করা। জলবায়ু পরিবর্তন, সন্ত্রাসবাদ, দারিদ্র্য, শরণার্থী সমস্যা, মহামারী ইত্যাদি বিষয়ে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য।

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের পরিধি:

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের পরিধি খুবই ব্যাপক। এটি শুধুমাত্র রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক সম্পর্কের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং অর্থনীতি, সংস্কৃতি, সামরিক, মানবাধিকার, পরিবেশ এবং প্রযুক্তি সংক্রান্ত বিষয়েও বিস্তৃত।

১. রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক: আন্তর্জাতিক কূটনীতি রাষ্ট্রগুলির মধ্যে সম্পর্ক বজায় রাখার একটি মাধ্যম। শান্তি প্রতিষ্ঠা, চুক্তি, এবং কূটনৈতিক কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশগুলি তাদের স্বার্থ সংরক্ষণ করে। আন্তর্জাতিক কূটনীতির মাধ্যমে বিভিন্ন সংকট মোকাবিলা করা হয়।

২. অর্থনৈতিক সম্পর্ক: আন্তর্জাতিক অর্থনীতি আধুনিক বিশ্বে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, এবং আর্থিক নীতির সমন্বয় আন্তর্জাতিক সম্পর্কের একটি প্রধান অংশ। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (WTO), আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (IMF), এবং বিশ্বব্যাংকের ভূমিকা এখানে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

৩. সামরিক ও নিরাপত্তা সম্পর্ক: রাষ্ট্রগুলির সামরিক শক্তি ও প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অপরিহার্য অংশ। ন্যাটো (NATO), জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা বাহিনী, এবং বিভিন্ন প্রতিরক্ষা জোট রাষ্ট্রগুলির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ করে।

৪. সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সম্পর্ক: আন্তর্জাতিক সম্পর্ক কেবল রাজনীতি ও অর্থনীতি নয়, বরং সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সম্পর্কের সাথেও যুক্ত। বিভিন্ন দেশের মধ্যে ভাষা, ধর্ম, শিক্ষা ও সংস্কৃতির বিনিময় আন্তর্জাতিক সম্পর্কের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

৫. পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন: আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে জলবায়ু পরিবর্তন অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। বৈশ্বিক উষ্ণতা, বন উজাড়, এবং দূষণ প্রতিরোধে রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে সহযোগিতা অপরিহার্য। প্যারিস জলবায়ু চুক্তি (Paris Climate Agreement) এই ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ।

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের গুরুত্ব:

১. বিশ্ব শান্তি বজায় রাখা - কূটনৈতিক প্রচেষ্টা ও আন্তর্জাতিক সংস্থার মাধ্যমে যুদ্ধ ও সংঘাত প্রতিরোধ করা হয়।
২. অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি - আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগের মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নতি সম্ভব।
৩. মানবাধিকার সংরক্ষণ - আন্তর্জাতিক আইন ও সংস্থাগুলোর মাধ্যমে মানবাধিকার রক্ষা করা হয়।
৪. প্রযুক্তি ও জ্ঞান বিনিময় - বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রগতি আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে ত্বরান্বিত হয়।
৫. পরিবেশ রক্ষা - আন্তর্জাতিক চুক্তির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন ও দূষণ মোকাবিলা করা সম্ভব।

উপসংহার:

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের প্রকৃতি অত্যন্ত জটিল এবং বহুমুখী। এটি শুধুমাত্র রাষ্ট্রগুলির মধ্যকার সম্পর্ক নয়, বরং অর্থনীতি, নিরাপত্তা, সংস্কৃতি, পরিবেশ এবং প্রযুক্তি সম্পর্কিত বিষয়গুলির সাথে গভীরভাবে সংযুক্ত। আধুনিক বিশ্বে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের গুরুত্ব ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। সঠিক কূটনীতি, সহযোগিতা, এবং সংস্থার কার্যকর ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক শান্তি ও উন্নয়ন নিশ্চিত করা সম্ভব।

*****2) প্রশ্ন. আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিভিন্ন তথ্যগুলি সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও । অথবা আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিভিন্ন তাত্ত্বিক ধারা গুলি আলোচনা করো । ৫

ভূমিকা: আন্তর্জাতিক সম্পর্ক (International Relations) হল রাষ্ট্র, আন্তর্জাতিক সংস্থা, অ-রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান এবং বৈশ্বিক নীতির মধ্যে সম্পর্কের একটি বিশদ অধ্যয়ন। এটি রাজনৈতিক বিজ্ঞান, ইতিহাস, অর্থনীতি, এবং আইনসহ বিভিন্ন শাখার অন্তর্ভুক্ত। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের মূল উদ্দেশ্য হলো বিশ্বশান্তি, নিরাপত্তা, এবং সহযোগিতা বৃদ্ধি করা।

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিভিন্ন তথ্য:

১. আন্তর্জাতিক সম্পর্কের সংজ্ঞা: আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এমন একটি শৃঙ্খলা যেখানে রাষ্ট্রসমূহের কূটনৈতিক, সামরিক, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক বিনিময় বিশ্লেষণ করা হয়।

২. রাষ্ট্রের ভূমিকা: আধুনিক বিশ্বে রাষ্ট্রগুলোর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তারা যুদ্ধ, শান্তি, কূটনীতি, এবং বাণিজ্যের মাধ্যমে একে অপরের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলে।

৩. গ্লোবালাইজেশন এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক: বিশ্বায়নের ফলে বিভিন্ন রাষ্ট্রের মধ্যে পারস্পরিক নির্ভরতা বেড়েছে। এটি অর্থনীতি, প্রযুক্তি, পরিবেশ, এবং সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে গভীর প্রভাব ফেলছে।

৪. আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানসমূহ:
• জাতিসংঘ (UN): বিশ্বশান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষা করা।
• বিশ্ব ব্যাংক (World Bank): উন্নয়নশীল দেশগুলোর আর্থিক সহায়তা প্রদান।
• আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (IMF): বৈশ্বিক আর্থিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা।
• বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (WTO): আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের নিয়ন্ত্রণ।

৫. আঞ্চলিক সহযোগিতা ও সংঘর্ষ: কিছু অঞ্চলে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা দেখা গেলেও, অনেক অঞ্চলে সংঘর্ষ বিদ্যমান, যেমন মধ্যপ্রাচ্য বা দক্ষিণ চীন সাগর।

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের তাত্ত্বিক ধারা:

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভিন্ন তাত্ত্বিক দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে ব্যাখ্যা করা যায়। নিচে কয়েকটি প্রধান তাত্ত্বিক ধারা নিয়ে আলোচনা করা হলো:

১. বাস্তববাদ (Realism): বাস্তববাদ তত্ত্ব অনুসারে, আন্তর্জাতিক সম্পর্কের মূল চালিকা শক্তি হলো ক্ষমতা ও স্বার্থ।
• রাষ্ট্র নিজ স্বার্থ রক্ষায় সর্বোচ্চ চেষ্টা করে।
• আন্তর্জাতিক ব্যবস্থা অরাজক (Anarchic) এবং এখানে শক্তিশালী রাষ্ট্রগুলোই প্রভাব বিস্তার করে।
• সামরিক শক্তি এবং জাতীয় নিরাপত্তা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পায়।

২. উদারবাদ (Liberalism): এই তত্ত্বের মতে, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং সংলাপের মাধ্যমে বিশ্বে শান্তি ও স্থিতিশীলতা অর্জন সম্ভব।
• গণতন্ত্র, মুক্ত বাণিজ্য, এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো বিশ্ব শান্তির জন্য কার্যকর।
• যুদ্ধ পরিহারযোগ্য এবং রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে পারস্পরিক নির্ভরতা শান্তি রক্ষায় সাহায্য করে।

৩. গঠনবাদ (Constructivism): গঠনবাদ অনুসারে, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক কেবল রাষ্ট্রগুলোর ক্ষমতার খেলা নয়, বরং সাংস্কৃতিক ও সামাজিক উপাদানও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
• ধারণা, পরিচয় এবং সংস্কৃতির পরিবর্তনের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বদলে যেতে পারে।
• রাষ্ট্রের স্বার্থ ও নীতি কেবল অর্থনৈতিক বা সামরিক শক্তির ওপর নির্ভরশীল নয়, বরং সামাজিক নির্মাণের ফল।

৪. মার্কসবাদী দৃষ্টিভঙ্গি (Marxism): এই তত্ত্ব অনুসারে, আন্তর্জাতিক সম্পর্কের মূল চালিকা শক্তি হলো অর্থনৈতিক শ্রেণি সংগ্রাম।
• ধনী ও গরিব রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে বৈষম্য বিদ্যমান।
• বিশ্ব পুঁজিবাদ আন্তর্জাতিক সংঘাত সৃষ্টি করে।

৫. নারীবাদী তত্ত্ব (Feminism): এই তত্ত্ব অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে লিঙ্গভিত্তিক বিশ্লেষণ গুরুত্বপূর্ণ।
• আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে পুরুষদের আধিপত্য রয়েছে।
• নারীদের ভূমিকাকে গুরুত্ব দিলে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা আরও উন্নত হতে পারে।

উপসংহার:

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিভিন্ন তত্ত্ব ও তথ্য আমাদের বিশ্ব রাজনীতিকে গভীরভাবে বুঝতে সাহায্য করে। বাস্তববাদী দৃষ্টিভঙ্গি যেখানে শক্তি ও স্বার্থের ওপর জোর দেয়, সেখানে উদারবাদ সহযোগিতার ওপর গুরুত্ব দেয়। একইভাবে, গঠনবাদ, মার্কসবাদ এবং নারীবাদী দৃষ্টিভঙ্গি আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিভিন্ন মাত্রা তুলে ধরে। বর্তমান বিশ্বে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের সঠিক বিশ্লেষণ বিশ্বশান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য।

Leave a Comment